বাফার দ্রবণের বৈশিষ্ট্য কী কী?

বাফার দ্রবণের বৈশিষ্ট্য বাফার দ্রবণের একটি নির্দিষ্ট pH আছে। দীর্ঘ সময় পরেও এর pH -এর পরিবর্তন ঘটে না। বাফার দ্রবণ লঘু করার সময়েও এর pH এর কোনো পরিবর্তন হয় না। এই দ্রবণে অল্প পরিমাণে অ্যাসিড বা ক্ষার যোগ করলে, pH -এর সামান্য পরিবর্তন ঘটে। বাফার দ্রবণ কাকে বলে ? উত্তর : যে দ্রবণে কোনো অ্যাসিড বা ক্ষার যোগ করার পরেও pH -এর বড়ো কোনো পরিবর্তন হয় না, তাকে বাফার দ্রবণ বলে। বাফার দ্রবণের প্রকারভেদ বাফার দ্রবণ প্রধানত দুই প্রকারের হয়ে থাকে। যথা — অ্যাসিডিক বাফার, ক্ষারীয় বাফার। 1) অ্যাসিডিক বাফার বা অম্লীয় বাফার দুর্বল অ্যাসিড এবং এর লবণ এবং শক্তিশালী ক্ষারের মিশ্রণে এই বাফার এর সৃষ্টি হয়। অ্যাসিডিক বাফার এর উদাহরণ : (i) CH 3 COOH + CH 3 COONa, (ii) HCN + NaCN, (iii) বোরিক অ্যাসিড + বোরাক্স ইত্যাদি। 2) ক্ষারীয় বাফার দুর্বল ক্ষার এবং এর লবণ এবং শক্তিশালী অ্যাসিড এর মিশ্রণে এই বাফার এর সৃষ্টি হয়। ক্ষারীয় বাফার এর উদাহরণ : (i) NH 4 OH + NH 4 Cl, (ii) NH 4 OH + NH 4 NO 3 , (iii) গ্লাইসিন + গ্লাইসিন হাইড্রোক্লোরাইড । 3) সরল বাফার এই বাফার অ্যাসিডের লবণ এবং একটি পলিবেসিক (polybasic) অ্...