নমস্কার স্বাগত আপনাকে বিজ্ঞান বুকে। এই আর্টিকেলে আমরা জানবো বাগদা চিংড়ি ও গলদা চিংড়ির মধ্যে পার্থক্য। তাহলে চলুন দেখে নেয়া যাক পার্থক্য গুলি।
বাগদা চিংড়ি ও গলদা চিংড়ির পার্থক্য
১) বাগদা চিংড়ি: বহিঃকঙ্কাল এর দ্বিতীয় উদয় খন্ডকের প্লুরা শুধুমাত্র প্রথম উদর খন্ডকের প্লুরাকে আংশিক আবৃত করে।
গলদা চিংড়ি: বহিঃকঙ্কাল এর দ্বিতীয় উদর খন্ডক এর প্লুরা প্রথম এবং তৃতীয় উদর খন্ডকের প্লুরাকে আংশিক আবৃত করে।
২) বাগদা চিংড়ি: প্রথম তিনটি বক্ষোপাঙ্গ চিলেটে রূপান্তরিত।
গলদা চিংড়ি: প্রথম দুটি বক্ষোপাঙ্গো চিলেটে রূপান্তরিত।
৩) বাগদা চিংড়ি: স্ত্রী চিংড়ি একটি একটি করে ডিম জলে নিক্ষেপ করে।
গলদা চিংড়ি: স্ত্রী চিংড়ি ডিম প্লিয়পডে গুচ্ছাকারে ধারণ করে।
৪) বাগদা চিংড়ি: পরিণত চিংড়ি আকারে কত বড় হয় না।
গলদা চিংড়ি: পরিণত চিংড়ি আকারে অনেক বড় হয়।
৫) বাগদা চিংড়ি: উদাহরণ- Penaeus monodon ।
গলদা চিংড়ি: উদাহরণ- Macrobrachium rosenbergii ।
আরও এক রকম ভাবে প্রশ্ন হতে পারে যে, পিনিড ও নন পিনিড চিংড়ির পার্থক্য লেখো। তাহলেও এই একি পার্থক্য হবে। পিনিড মানে বাগদা চিংড়ি এবং নন পিনিড মানে গলদা চিংড়ি।
কেমন লাগছে বিজ্ঞানবুক পড়তে? অবশ্যই জানান কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে। আপনি কি Bigyanbook এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করেছেন? যদি না করে থাকেন তাহলে এক্ষুনি ইউটিউবে গিয়ে সাবস্ক্রাইব করুন বিজ্ঞানবুক এর ইউটিউব চ্যানেল। ফলো করুন বিজ্ঞানবুক -কে ফেসবুকে। শেয়ার করুন এই আর্টিকেলটি অন্যান্যদের সাথে। পড়তে থাকুন বিজ্ঞানবুক। ধন্যবাদ।।