পোস্টগুলি

জুন, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

জীব ও জড়ের পার্থক্য কী কী?

ছবি
জীব ও জড়ের পার্থক্য জীব জড় 1. জীবের নির্দিষ্ট আকার এবং আয়তন আছে। 1. জড়ের নির্দিষ্ট আকার এবং আয়তন থাকে না। 2. প্রত্যেক জীবদেহ প্রোটোপ্লাজম সমন্বিত এক অথবা একাধিক কোষ দিয়ে গঠিত হয়। 2. জড়ের কোনো প্রোটোপ্লাজম সংগঠন থাকে না। 3. জীব উত্তেজনায় সাড়া দেয়। 3. জড় উত্তেজনায় সাড়া দেয় না। 4. জীবের বিভিন্ন কাজের মধ্যে একটি ছন্দোবদ্ধতা লক্ষ করা যায়। 4. জড়ের কোনো ছন্দোবদ্ধতা দেখা যায় না। 5. জীবের বৃদ্ধি আছে। 5. জড়ের বৃদ্ধি নেই। 6. প্রত্যেক জীবদেহে বিপাক ক্রিয়া সম্পন্ন হয়। 6. জড়ের বিপাকক্রিয়া পরিলক্ষিত হয় না। 7. জীবের চলন এবং গমন দেখা যায়। 7. জড়ের চলন ও গমন দেখা যায় না। 8. জীব অপত্য সৃষ্টি করে বংশবিস্তার করে। 8. জড় বংশবিস্তার করে না। 9. জীবের পরিব্যাপ্তি ঘটে। 9. জড়ের পরিব্যক্তি ঘটে না। 10. জীবের বিবর্তন তথা অভিব্যক্তি ঘটে। 10. জড়ের বিবর্তন দেখা যায় না। 11. জীবের অভিযোজন ক্ষমতা আছে।...

বায়োফুয়েল কী ?

ছবি
বায়োফুয়েল কী ? উত্তর : উদ্ভিদ বা অনুজীবের মধ্যে আত্তীকরণ হওয়া কার্বন ঘটিত যৌগ থেকে ভৌত বা রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় তৈরি জ্বালানিকে বায়ো ফুয়েল বলে। বায়ো ফুয়েল -এর মধ্যে প্রধান হল — বায়ো ইথানল, বায়োডিজেল, গ্রীন ডিজেল, বায়ো ইথার। বায়ো ইথানল বায়ো ইথানল এর উৎস : শর্করা বা স্টার্চ সমৃদ্ধ আখ থেকে প্রাপ্ত চিনি, ঝোলা গুড় অথবা ভুট্টা থেকে সন্ধান প্রক্রিয়ায় বায়ো ইথানল তৈরি করা হয়। বায়ো ইথানল এর ব্যবহার : বায়ো ইথানলকে সাধারণত গ্যাসোলিন বা পেট্রোলের সঙ্গে মিশিয়ে যানবাহন চালাতে জ্বালানি হিসাবে ব্যবহার করা হয়। একে পাওয়ার অ্যালকোহল বা গ্যাসহোল বলে। বায়োডিজেল বায়োডিজেলের উৎস : উদ্ভিজ্জ তেল অথবা প্রাণীর চর্বি থেকে বিশেষ রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় বায়োডিজেল তৈরি করা হয়। জ্যাট্টোফা গাছের বীজ থেকে তৈরি তেলের প্রক্রিয়াকরণ এর মাধ্যমে বায়ো-ডিজেল তৈরি করা হয়। শ্যাওলা জাতীয় অথবা অন্যান্য অণুজীব প্রোটিন থেকে বায়োডিজেল তৈরি করতে সক্ষম। বায়োডিজেলের ব্যবহার : বায়ো ডিজেলকে খনিজ ডিজেলের সঙ্গে মিশিয়ে ডিজেল ইঞ্জিন যুক্ত যানবাহনে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ডিজেল জেনারেটর চালাতে ব্যবহা...

বায়ুপরাগী ও পতঙ্গ পরাগী ফুলের পার্থক্য

ছবি
বায়ুপরাগী ও পতঙ্গ পরাগী ফুলের পার্থক্য বায়ুপরাগী ফুল পতঙ্গ পরাগী ফুল 1. বায়ু পরাগী ফুল খুব ছোট আকৃতির হয়। 1. পতঙ্গ পরাগী ফুল বড় আকৃতির হয়। 2. বায়ু পরাগী ফুলগুলি অস্পষ্ট এবং অনুজ্জ্বল। 2. পতঙ্গ পরাগী ফুলগুলি স্পষ্ট এবং উজ্জ্বল প্রকৃতির হয়। 3. বায়ু পরাগী ফুল সাধারণত গন্ধহীন হয়। 3. পতঙ্গ পরাগী ফুলগুলি সুমিষ্ট গন্ধযুক্ত হয়। 4. বৃতি ও দল খুব ক্ষুদ্র অথবা অনুপস্থিত থাকে। 4. বৃতি ও দল স্পষ্ট। 5. বায়ু পরাগী ফুলের মধ্যে মকরন্দ ও খাদ্যযোগ্য পরাগ থাকে না। 5. পতঙ্গ পরাগী ফুলের মধ্যে মকরন্দ ও খাদ্যযোগ্য পরাগ থাকে। 6. এই প্রকার ফুলের ক্ষেত্রে পরাগধানী ফুলের বাইরে অবস্থান করে। 6. এই প্রকারের ফুলে পরাগধানী সাধারণত ফুলের ভিতরই অবস্থান করে। 7. বায়ু পরাগী ফুলের ক্ষেত্রে পরাগরেণু অসংখ্য হয়। 7. পতঙ্গ পরাগী ফুলের ক্ষেত্রে পরাগরেণুর সংখ্যা কম হয়। 8. পরাগরেণু হালকা প্রকৃতির হয়। 8. পরাগরেণু অপেক্ষাকৃত ভারী প্রকৃতির হয়। 9. এই প্রকার ফুলের ক্ষেত্রে গর্ভমুন্ড ফুলের বাইরে বেরিয়ে থাকে। 9. এই প্রকার ফুলের ক্ষেত্রে গর্ভ মুণ্ড ফুলের ভিতর থাকে। 10. গর্ভম...

কঠিন পদার্থের বৈশিষ্ট্য

ছবি
কঠিন পদার্থের বৈশিষ্ট্য 1. কঠিন পদার্থের গঠনকারী কণাগুলি পরস্পরের খুব কাছাকাছি নির্দিষ্ট স্থানে আবদ্ধ থাকে এবং এগুলি স্থানান্তর জনিত গতির আধিকারী হয় না। এইজন্য কঠিন পদার্থের একটি নির্দিষ্ট আকার এবং আয়তন বর্তমান। 2. কঠিন পদার্থের গঠনকারী কণাগুলির মধ্যে আকর্ষণ বল তীব্র হয়। 3. যেহেতু কঠিন পদার্থের গঠনকারী কণাগুলি পরস্পরের খুব কাছাকাছি ঘন সন্নিবিষ্ট ভাবে আবদ্ধ থাকে, তাই কণাগুলোর মধ্যেকার ফাঁকা স্থানের পরিমাণ খুব কম হয়। এইজন্য কঠিন পদার্থ গুলি সাধারণত দৃঢ় ও অসংনম্য হয়। যেহেতু ফাঁকা স্থান এর পরিমাণ খুব কম হয় তাই কঠিন পদার্থের ঘনত্ব তরল বা গ্যাস অপেক্ষা বেশি হয়। কঠিন পদার্থের শ্রেণীবিন্যাস গঠনকারী কণাগুলোর বিন্যাসের শৃঙ্খলতা অনুযায়ী কঠিন পদার্থ গুলিকে দুটি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়। যথা, কেলাসাকার কঠিন এবং অনিয়তাকার কঠিন। কেলাসাকার কঠিন যেসব কঠিন পদার্থের আকার ও গলনাঙ্ক নির্দিষ্ট, গঠনকারী কণাগুলি (অণু, পরমাণু বা আয়ন) সুনির্দিষ্ট ও সুশৃঙ্খলভাবে বিন্যস্ত থাকে এবং বিন্যাসের এই শৃঙ্খল বহু দূর পর্যন্ত বিস্তৃত তাদের কেলাসাকার কঠিন বলে। কেলাসাকার কঠিনের উদাহরণ সোডিয়াম ক্লোরাইড, ...

গ্রুপ 13 ও গ্রুপ 14 মৌল গুলির বৈশিষ্ট্য

ছবি
গ্রুপ 13 মৌল গ্রুপ 13 হলো বোরন পরিবার। গ্ৰুপ 13 এর সদস্য গুলি হল, বোরন (B), অ্যালুমিনিয়াম (Al), গালিয়াম (Ga), ইনডিয়াম (In) এবং থ্যালিয়াম (Tl)। গ্ৰুপ 13 মৌলগুলির বৈশিষ্ট্য 1. গ্রুপের নিচের দিকে গেলে, ধারাবাহিকভাবে মৌলে অতিরিক্ত একটি ইলেকট্রন কক্ষ যুক্ত হতে থাকে। এতে পারমাণবিক ব্যাসার্ধ বাড়ার সম্ভাবনা থাকে। 2. এই গ্রুপের বোরন থেকে অ্যালুমিনিয়াম পর্যন্ত আয়োনাইজেশন এনথ্যালপি অনিয়মিত প্রবণতা দেখায়। 3. গ্রুপের নিচে, ইলেক্ট্রোনেগেটিভিটি প্রথমে বোরন থেকে অ্যালুমিনিয়াম পর্যন্ত হ্রাস পায় এবং তারপরে সামান্য বৃদ্ধি পায়। এটি মৌল গুলির পারমাণবিক আকারের অসঙ্গতির কারণে ঘটে। 4. গ্ৰুপ 13 মৌলগুলির বহিঃস্থ ইলেকট্রনিক কনফিগারেশন ns 2 np 1 । 5. গ্রুপ 13-এ, বোরন হলো প্রকৃতিতে অ-ধাতু। এটি অত্যন্ত শক্ত এবং কালো রঙের কঠিন। বাকি মৌলগুলি হল কম গলনাঙ্ক এবং উচ্চ তড়িৎ পরিবাহিতা সহ নরম ধাতু। গ্রুপ 14 মৌল গ্রুপ 14 হলো কার্বন পরিবার। গ্রুপ 14 এর সদস্য গুলি হল, কার্বন (C), সিলিকন (Si), জার্মেনিয়াম (Ga), টিন (Sn), লেড বা সীসা (Pb) এবং ফ্লেরোভিয়াম (Fl)। গ্রুপ 14 মৌল গুলির বৈশিষ্ট্য 1. গ্রুপ 14 মৌল গুলির...

লাভ ও ক্ষতির অঙ্ক

ছবি
লাভ ও ক্ষতির অঙ্কের সূত্র • লাভ বা ক্ষতির হার সাধারণত ক্রয়মূল্যের উপর হিসেব করা হয়। • বিক্রয়মূল্য = ক্রয়মূল্য + লাভ অথবা বিক্রয়মূল্য = ক্রয়মূল্য - ক্ষতি । • 10% লাভের অর্থ ক্রয়মূল্য 100 টাকা হলে বিক্রয়মূল্য = 110 টাকা। • 10% ক্ষতির অর্থ ক্রয়মূল্য 100 টাকা হলে বিক্রয়মূল্য = 90 টাকা। • কোনো দ্রব্যকে যে মূল্যে বিক্রয়ের জন্য চিহ্নিত করা হয়, তাকে দ্রব্যের ধার্যমূল্য বা লিখিত মূল্য (Marked Price) বলা হয়। • কোনো দ্রব্যের ক্রয়মূল্য x টাকা হলে, y% লাভে বিক্রয়মূল্য = ( x + x × y 100 ) টাকা = ( x + x y 100 ) টাকা। • কোনো দ্রব্যের ক্রয়মূল্য x টাকা হলে, y % ক্ষতিতে বিক্রয়মূল্য = ( x - x × y 100 ) টাকা = ( x - x y 100 ) টাকা। লা...

নরমপন্থী ও চরমপন্থী নেতাদের নাম

ছবি
নরমপন্থী নেতাদের নাম দাদাভাই নৌরজী • ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী গ্লাডস্টোন দাদাভাই নৌরজীকে উপাধি দিয়েছিলেন গ্র্যান্ড ওল্ড ম্যান অফ ইন্ডিয়া (Grand Old Man of India)। • দাদাভাই নৌরোজিকে Unofficial Ambassador of India to England বলা হতো। • দাদাভাই নৌরোজী এর লেখা বই হলো, Poverty & Unbritish Rule in India । • দাদাভাই নওরোজি ছিলেন ইংল্যান্ড পার্লামেন্টের নির্বাচিত প্রথম ভারতীয় সদস্য। • দাদাভাই নৌরজি হলেন প্রথম ভারতীয় যিনি লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ছিলেন। • দাদাভাই নৌরোজি লন্ডনে ১৮৬৬ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠা করেন। • দাদাভাই নওরোজি ১৮৮৬ সালে অনুষ্ঠিত কলকাতাতে ভারতীয় কংগ্রেসের দ্বিতীয় অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেছিলেন। গোপালকৃষ্ণ গোখলে • গোপালকৃষ্ণ গোখলে এর লেখা বই হল, India under the British । • গোপালকৃষ্ণ গোখলে হলেন, Servants of India এর প্রতিষ্ঠাতা (1905)। • গোপালকৃষ্ণ গোখলে ১৯০৫ সালে বারাণসীতে কংগ্রেসের বাৎসরিক অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেছিলেন। সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় • সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় হলেন ভারতীয় জাতীয়তাবাদের জনক। • সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় বা...

বায়ুমণ্ডলের স্তরবিন্যাস

ছবি
বায়ুমণ্ডল কাকে বলে ? উত্তর : ভূপৃষ্ঠের যে অদৃশ্য গ্যাসীয় আবরণ, অতি সূক্ষ্ম ধূলিকণা ও জলীয়বাষ্প পৃথিবীকে বেষ্টন করে আছে তাকে বায়ুমণ্ডল বলে। বায়ুমণ্ডলের স্তরবিন্যাস রাসায়নিক গঠন বা উপাদানের তারতম্যের উপর ভিত্তি করে বায়ুমণ্ডল কে দুটি স্তরে ভাগ করা হয়েছে। এই স্তর দুটি হলো —  হোমোস্ফিয়ার বা সমমন্ডল হেটেরোস্ফিয়ার বা বিষম মন্ডল। উষ্ণতা তারতম্যের উপর ভিত্তি করে বায়ুমণ্ডলকে ছয়টি স্তরে ভাগ করা হয়, যেগুলি হলো —  ট্রপোস্ফিয়ার স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার মেসোস্ফিয়ার থার্মোস্ফিয়ার এক্সোস্ফিয়ার ম্যাগনেটোস্ফিয়ার। 1) ট্রপোস্ফিয়ার গ্রিক শব্দ 'Tropos' বা 'Mixing' যার অর্থ মিশে যাওয়া এবং 'Sphere' যার অর্থ অঞ্চল বা মন্ডল। এর থেকেই এই স্তরের নামকরণ হয়েছে ট্রপোস্ফিয়ার। ট্রপোস্ফিয়ার হলেও বায়ুমন্ডলের সবথেকে নিম্নতম স্তর। ভূপৃষ্ঠ থেকে ট্রপোস্ফিয়ারের উচ্চতা নিরক্ষীয় অঞ্চলে ১৮ কিলোমিটার এবং দুই মেরু অঞ্চলে ৮ কিলোমিটার। ট্রপোস্ফিয়ারের বৈশিষ্ট্য : i) এই স্তরের প্রধান বৈশিষ্ট্য হল উচ্চতা বৃদ্ধির সাথে সাথে প্রতি কিমি উচ্চতায় উষ্ণতা কমতে থাকে। ৬.৪° সেলসিয়াস হারে উচ্চতা বৃদ...

শৈবাল ও ছত্রাকের পার্থক্য

ছবি
শৈবাল ও ছত্রাকের পার্থক্য পার্থক্যের বিষয়: 1. অবস্থান, 2. আলোক, 3. পুষ্টি, 4. কোশপ্রাচীর, 5. সঞ্চিত খাদ্য, 6. রঞ্জক, 7. প্যারেনকাইমা, 8. দশা। শৈবাল ছত্রাক 1. বেশিরভাগ জলজ এবং কতিপয় স্থলজ। 1. বেশিরভাগ স্থলজ এবং কতিপয় জলজ। 2. আলোকের উপস্থিতিতে ভালো জন্মায়। 2. আলোকের অনুপস্থিতিতে ভালো জন্মায়। 3. স্বভোজী। 3. পরভোজী। 4. সেলুলোজ দ্বারা গঠিত। 4. কাইটিন দ্বারা গঠিত। 5. শ্বেতসার। 5. গ্লাইকোজেন। 6. ক্লোরোফিল ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক রঞ্জক থাকে। 6. ক্লোরোফিল ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক রঞ্জক থাকে না। 7. বহুকোশী শৈবাল দেহে প্যারেনকাইমা কলা থাকে। 7. বহুকোশী ছত্রাক দেহে প্যারেনকাইমা কলা প্রকৃত নয়। 8. মনোক্যারিওটিক ও ডাইক্যারিওটিক দশা থাকে না। 8. মনোক্যারিওটিক ও ডাইক্যারিওটিক দশা থাকে। শৈবাল কাকে বলে ? উত্তর : ক্লোরোফিল যুক্ত, আদি নিউক্লিয়াস বা আদর্শ নিউক্লিয়াসযুক্ত, স্বভোজী পুষ্টি সম্পন্নকারী, সমাঙ্গদেহী, সরল প্রকৃতির উদ্ভিদদের শৈবাল বলে। ছত্রাক কাকে বলে ? উত্তর : ক্লোরোফিল বিহীন, ইউক্যারিওটিক, রেনু উৎপাদনকারী সমাঙ্গদেহী উ...

পর্যায় সারণী থেকে প্রশ্ন উত্তর

ছবি
নমস্কার স্বাগত আপনাকে বিজ্ঞান বুকে। এই আর্টিকেলে আমরা জানবো পর্যায় সারণী থেকে বিভিন্ন প্রশ্ন উত্তর। তাহলে চলুন দেখে নিই প্রশ্ন উত্তর গুলি। পর্যায় সারণী থেকে প্রশ্ন উত্তর ১) মেন্ডেলিফের পর্যায় সুত্রটি লেখো। উত্তর : মৌলসমূহের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্ম মৌল গুলির পারমাণবিক গুরুত্ব বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পর্যায়ক্রমে পুনরাবৃত্ত হয়। ২) নিউল্যান্ডসের অষ্টক সুত্রটি লেখো। উত্তর : কোনো একটি নির্দিষ্ট মৌল থেকে শুরু করলে পরের অষ্টম মৌলটির ধর্ম প্রথম মৌলটির অনুরূপ হয়। ৩) পর্যায় সারণিতে মৌলগুলির ধাতব ধর্ম একটি শ্রেণীতে নীচের দিকে ________ পায়। উত্তর : বৃদ্ধি। ৪) নিম্নলিখিত আয়ন গুলিকে আয়নীয় ব্যাসার্ধের উর্ধ্বক্রমে সাজাও, Na + , F - , O 2- , Al 3+ , N 3- উত্তর : Al 3+ < Na + < F - < O 2- < N 3- ৫) কেন নাইট্রোজেনের আয়নীভবন এনথ্যালপি অক্সিজেনের আয়নীভবন এনথ্যালপি থেকে বেশি ? উত্তর : অক্সিজেন (O , 2s 2 2p 4 ) পরমাণুর বহিঃস্থ 2p উপকক্ষ থেকে 1 টি ইলেকট্রন এর অপসারণের ফলে এটি নাইট্রোজেন (N , 2s 2 2p 3 ) পরমাণুর মতো অধিকতর সুস্থিত (অর্ধপূর্ণ 2p উপকক্ষ) ইলেকট্রন বিন্যাস লাভ করে। তাই নাই...

একমাত্রিক, দ্বিমাত্রিক ও ত্রিমাত্রিক গতি কাকে বলে ?

ছবি
নমস্কার স্বাগত আপনাকে বিজ্ঞান বুকে। এই আর্টিকেলে আমরা জানবো একমাত্রিক গতি, দ্বিমাত্রিক গতি ও ত্রিমাত্রিক গতি কাকে বলে সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক। একমাত্রিক, দ্বিমাত্রিক ও ত্রিমাত্রিক গতি একমাত্রিক গতি কাকে বলে ? উত্তর : যে গতি একটি সরলরেখায় সীমাবদ্ধ তাকে একমাত্রিক গতি বা সরলরৈখিক গতি বলা হয়। একমাত্রিক গতির উদাহরণ - সোজা রাস্তা বরাবর চলা কোনো গাড়ির গতি এবং কোনো বন্দুক থেকে ছোড়া গুলির গতি। দ্বিমাত্রিক গতি কাকে বলে ? উত্তর : যে গতি একটি সমতলে সীমাবদ্ধ তাকে দ্বিমাত্রিক গতি বা সামতলিক গতি বলা হয়। দ্বিমাত্রিক গতির উদাহরণ - কোনো আবর্ত গতি, প্রাসের গতি, গ্ৰহ উপগ্রহের গতি। ত্রিমাত্রিক গতি কাকে বলে ? উত্তর : যে গতি কোনো সমতলে সীমাবদ্ধ নয় তাকে ত্রিমাত্রিক গতি বলা হয়। ত্রিমাত্রিক গতির উদাহরণ   - কোনো কণার স্পাইরাল (spiral) গতি, কোনো বিমানের (Aeroplane) গতি। এবার আমরা আরো কিছু তথ্য জানবো, তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক। স্থিতি কাকে বলে ? উত্তর: সময় পরিবর্তনের সাথে সাথে যদি কোনো বস্তু স্থান পরিবর্তন না করে, তবে তাকে স্থির বস্তু বলা হয় এবং তার অবস্থাকে স্থিতি বলা হয়। উদাহরণ ...

উভচর প্রাণী: সংজ্ঞা, বৈশিষ্ট্য, উদাহরণ

ছবি
নমস্কার স্বাগত আপনাকে বিজ্ঞান বুকে। এই আর্টিকেলে আমরা জানবো উভচর প্রাণী কাকে বলে? উভচর প্রাণীর বৈশিষ্ট্য ও উভচর প্রাণীর উদাহরণ সম্পর্কে। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক। উভচর প্রাণী প্রথমেই আমরা জানবো উভচর প্রাণী কাকে বলে বা উভচর প্রাণীর সংজ্ঞা। উভচর প্রাণী কাকে বলে? উত্তর : যেসমস্ত প্রাণীরা জীবনের কিছু সময় স্থলে এবং কিছু সময় জলে বসবাস করে তাদের উভচর প্রাণী বলে। এই হলো উভচর প্রাণী কাকে বলে তার সংজ্ঞা। এবার আমরা উভচর প্রাণীর বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য জানবো। উভচর প্রাণীর বৈশিষ্ট্য 1) দেহত্বক নগ্ন, সিক্ত এবং গ্রন্থিময়। 2) দেহে কোনো আঁশ থাকে না। থাকলেও তা ত্বকের ভিতরে থাকে। 3) দু জোড়া পদ বর্তমান। অগ্র পদে চারটি এবং পশ্চাৎপদে পাঁচটি নখ বিহীন আঙ্গুল বর্তমান (বর্গ - অ্যাপোডা ব্যাতীত)। পশ্চাৎপদ জলজ অভিযোজন এর জন্য লিপ্তপদ গঠন করে। 4) চক্ষু পল্লব যুক্ত এবং সঞ্চারণশীল। 5) করোটিতে দুটি অক্সিপিটাল কনডাইল থাকে। 6) বহিঃকর্ণ থাকে না। কর্ণপটহ সুস্পষ্ট। 7) হৃদপিণ্ড তিন প্রকোষ্ঠ যুক্ত। দুটি অলিন্দ এবং একটি নিলয় নিয়ে গঠিত হৃৎপিণ্ড। তাহলে আমরা জানলাম উভচর শ্রেণীর প্রাণীদের বৈশিষ্ট্য। এবার আমরা উভচর...

নোটোকর্ড ও নার্ভ কর্ডের পার্থক্য

ছবি
নমস্কার স্বাগত আপনাকে বিজ্ঞান বুকে। এই আর্টিকেলে আমরা জানবো নোটোকর্ড ও নার্ভ কর্ড এর পার্থক্য (Difference between Notochord and Nerve cord) তাহলে চলুন দেখে নিই পার্থক্য গুলি। নোটোকর্ড ও নার্ভ কর্ডের পার্থক্য  নোটোকর্ড ও নার্ভ কর্ডের পার্থক্য নোটোকর্ড নার্ভকর্ড ১) নোটোকর্ড নিরেট। ১) নার্ভকর্ড ফাঁপা। ২) নোটোকর্ড গহ্বর যুক্ত চ্যাপ্টা কোষ দ্বারা যুক্ত। ২) নার্ভকর্ড নিউরোন দ্বারা যুক্ত। ৩) নোটোকর্ড দেহের অক্ষীয় ভার (Axial support) বহনে সহায়তা করে। ৩) নার্ভ কর্ড দেহের আবেগ পরিবহনে সহায়তা করে। ৪) নোটোকর্ড কর্ডামেসোডার্ম থেকে উৎপত্তি লাভ করে। ৪) নার্ভকর্ড এক্টোডার্ম থেকে উৎপত্তি লাভ করে। ৫) অমেরুদন্ডী কর্ডাটাদের ক্ষেত্রে সারা জীবন এবং মেরুদন্ডীদের ক্ষেত্রে পরিণত অবস্থায় নোটোকর্ড আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে মেরুদন্ড দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়। ৫) নার্ভকর্ড, নোটোকর্ড যুক্ত প্রাণী দের পৃষ্ঠদেশে এবং অমেরুদন্ডী দের অঙ্কীয় দেশে অবস্থান করে। কেমন লাগছে বিজ্ঞানবুক পড়তে? অবশ্যই জানান কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে। আপনি কি Bigyanbook এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করেছেন? যদি না করে থাকেন তাহলে ...

তরলের পৃষ্ঠটান

ছবি
নমস্কার স্বাগত আপনাকে বিজ্ঞান বুকে। এই আর্টিকেলে আমরা জানবো তরলের পৃষ্ঠটান সম্পর্কে। তাহলে চলুন শুরু করা যাক। তরলের পৃষ্ঠটান সকল তরলের একটি বিশেষ ধর্ম আছে, তরল পৃষ্ঠ সর্বদা সংকুচিত হতে চায় যাতে তার ক্ষেত্রফল যতটা সম্ভব কম হয়। তরল পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল সংকোচনের এই প্রবণতাকে তরলের পৃষ্ঠটান Surface Tension of Liquids) বলা হয়। প্রথমেই আমরা জেনে নেবো তরলের পৃষ্ঠটানের সংজ্ঞা (Definition of surface tension of liquid)। তরলের পৃষ্ঠটান কাকে বলে? উত্তর:- কোন তরলের মুক্ত পৃষ্ঠের উপর একটি রেখা কল্পনা করা হলো। ওই রেখার সঙ্গে লম্বভাবে এবং পৃষ্ঠতলের সঙ্গে স্পর্শকীয়ভাবে রেখাটির প্রতি একক দৈর্ঘ্যের উপর কোনো একদিকে যে বল ক্রিয়া করে তাকে ওই তরলের পৃষ্ঠটান বলা হয়। আমাদের সাধারন অভিজ্ঞতা থেকে জানি যে জলকণা, বৃষ্টির ফোঁটা বা অল্প পরিমাণ পারদ সর্বদা গোলক আকার ধারণ করে। বাইরে থেকে অন্য বল ক্রিয়া না করলে অল্প পরিমাণ তরল সর্বদা গোলক আকার ধারণ করে থাকে। সমান আয়তন এর বিভিন্ন আকৃতি বিশিষ্ট বস্তুর মধ্যে গোলকের পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল সর্বনিম্ন হয়। তাই জলকণার স্বাভাবিক প্রবণতা হলো গোলক আকার ধারণ করে পৃষ্ঠতলের ক্ষেত...

তড়িৎযোজী ও সমযোজী যৌগের মধ্যে পার্থক্য

ছবি
নমস্কার স্বাগত আপনাকে বিজ্ঞান বুকে। এই আর্টিকেলে আমরা জানবো তড়িৎযোজী যৌগ ও সমযোজী যৌগের মধ্যে পার্থক্য। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক পার্থক্য গুলি। তড়িৎযোজী ও সমযোজী যৌগের মধ্যে পার্থক্য তড়িৎযোজী ও সমযোজী যৌগের মধ্যে পার্থক্য তড়িৎযোজী যৌগ সমযোজী যৌগ ১) তড়িৎযোজী যৌগ সাধারণত বিপরীত তড়িৎধর্মী ধাতব ও অধাতব মৌলের মিলনে গঠিত হয়। ১) সমযোজী যৌগ সাধারণত অপরা তড়িৎধর্মী অধাতব মৌল গুলির মিলনে গঠিত হয়। ২) ধাতব ও অধাতব পরমাণু ইলেকট্রন বর্জন ও গ্ৰহণের মাধ্যমে আয়নে পরিণত হয়ে তড়িৎ আকর্ষণে তড়িৎযোজী যৌগ অণু গঠন করে। ২) অধাতব পরমাণু গুলি ইলেকট্রন জোড় গঠন করে পরস্পর যুক্ত হয়ে সমযোজী যৌগ অণু গঠন করে। ৩) সাধারণ উষ্ণতায় কঠিন, কেলাসাকার পদার্থ। ৩) সাধারণ উষ্ণতায় তরল বা গ্যাসীয়। ৪) এদের গলনাঙ্ক, স্ফুটনাঙ্ক অনেক বেশি। ৪) এদের গলনাঙ্ক, স্ফুটনাঙ্ক কম। ৫) সাধারণত জলে দ্রাব্য কিন্তু জৈব দ্রাবকে অদ্রাব্য। ৫) সাধারণত জলে অদ্রাব্য কিন্তু জৈব দ্রাবকে দ্রাব্য। ৬) কঠিন ও ভঙ্গুর। ৬) মোমের মতো নরম। ৭) গলিত বা দ্রবীভূত অবস্থায় তড়িৎ পরিবহন করে অর্থাৎ তড়িৎ বিশ্লেষ্য। ৭) গলিত বা দ্রবীভূত অবস্থায় তড়িৎ পরিব...

খাদ্য শৃঙ্খল কাকে বলে ?

ছবি
নমস্কার স্বাগত আপনাকে বিজ্ঞান বুকে। এই আর্টিকেলে আমরা জানবো খাদ্য শৃঙ্খল সম্পর্কে। তাহলে চলুন শুরু করা যাক। খাদ্য শৃঙ্খল খাদ্য শৃঙ্খল কাকে বলে ? উত্তর : যে পদ্ধতিতে খাদ্য শক্তি উৎপাদক থেকে ক্রমপর্যায়ে খাদ্য ও খাদকের সম্পর্ক যুক্ত প্রাণী গোষ্ঠীর মধ্যে প্রবাহিত হয়, সেই শক্তি প্রবাহের ক্রমপর্যায়কে খাদ্য শৃঙ্খল বলে। খাদ্য শৃঙ্খল কয় প্রকারের ? খাদ্য শৃঙ্খল তিন প্রকারের হয়। খাদ্য শৃঙ্খলের প্রকার প্রকৃতিতে সাধারণত তিন প্রকারের খাদ্য শৃংখল দেখা যায়। যেগুলি হল — 1) গ্রেজিং খাদ্য শৃঙ্খল বা শিকারিজীবী খাদ্য শৃঙ্খল 2) পরজীবী খাদ্য শৃঙ্খল 3) ডেট্রিটাস বা কর্কর খাদ্য শৃঙ্খল এবার আমরা এই খাদ্য শৃঙ্খল এর প্রকার গুলি সম্পর্কে জানবো। 1) গ্রেজিং খাদ্য শৃঙ্খল বা শিকারিজীবী খাদ্য শৃঙ্খল এই রকম খাদ্য শৃংখল উৎপাদক থেকে শুরু হয়ে ক্রমশ প্রাথমিক খাদক, গৌণ খাদক ও প্রগৌণ খাদকে শেষ হয়। এই প্রকারের খাদ্যশৃঙ্খলে পর্যায়ক্রমে জীবের আকার ক্রমশ বাড়তে থাকে এবং জীবের সংখ্যা ক্রমশ হ্রাস পেতে থাকে। সবুজ উদ্ভিদ (উৎপাদক) → ঘাসফড়িং (প্রাথমিক খাদক) → ব্যাং (গৌণ খাদক) → সাপ (প্রগৌণ খাদক) → বাজপাখি (সর্বোচ্চ খাদক) 2) ...

এক্স রশ্মি: সংজ্ঞা, ধর্ম, ব্যবহার

ছবি
নমস্কার স্বাগত আপনাকে বিজ্ঞান বুকে। এই আর্টিকেলের আমরা জানবো এক্স রশ্মির ধর্ম এবং এক্স রশ্মির ব্যবহার সম্পর্কে। তাহলে চলুন দেখে নিই এক্স রশ্মির ধর্ম কি কি এবং এর ব্যবহার। এক্স রশ্মি এক্স রশ্মি কাকে বলে ? উত্তর : তীব্র গতি সম্পন্ন ক্যাথোড রশ্মি তথা ইলেকট্রন কোনো কঠিন লক্ষ্য বস্তুর ওপর পড়ার ফলে তাদের গতি হঠাৎ মন্দীভূত হলে, একটি উচ্চ ভেদন ক্ষমতা যুক্ত যে তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ উৎপন্ন হয় তাকে এক্স রশ্মি বলে। 1895 খ্রিস্টাব্দে জার্মান বিজ্ঞানী রন্টজেন এক্স রশ্মির আবিষ্কার করেন। রশ্মি টি অদৃশ্য এবং এর প্রকৃতি অজানা থাকায় তিনি এর নাম দিয়েছিলেন এক্স রশ্মি। এবার আমরা দেখবো এক্স রশ্মির ধর্ম গুলি। এক্স রশ্মির ধর্ম 1. সাধারণ আলোর মতো এক্স রশ্মি তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ। 2. এক্স রশ্মির তরঙ্গদৈর্ঘ্য খুব ছোটো (0.01 থেকে 1Å)। 3. তড়িৎ ক্ষেত্র বা চৌম্বক ক্ষেত্র দ্বারা এক্স রশ্মি বিক্ষিপ্ত হয় না। 4. এক্স রশ্মি আলোর বেগে সরল রেখায় গমন করে। 5. বিশেষ অবস্থায় রশ্মি টির প্রতিফলন, প্রতিসরণ ও অপবর্তন ঘটে। 6. এক্স রশ্মি গ্যাসকে আয়নায়িত করে। 7. এক্স রশ্মি ফটোগ্রাফিক ফিল্ম এর উপর ক্রিয়া করে। 8. এক্স রশ্মি প...

প্লাজমা ও সিরামের মধ্যে পার্থক্য

ছবি
নমস্কার স্বাগত আপনাকে বিজ্ঞান বুকে। এই আর্টিকেলে আমরা বেশ কিছু প্রশ্ন উত্তর জানবো। তাহলে চলুন শুরু করা যাক। প্লাজমা ও সিরামের মধ্যে পার্থক্য প্লাজমা ও সিরাম এর মধ্যে পার্থক্য প্লাজমা সিরাম 1. রক্ত কণিকাবিহীন রক্তের জলীয় অংশ ষকে প্লাজমা বলে। 1. রক্ত কণিকা, ফাইব্রিনোজেন ও প্রোথ্রম্বিন নামক প্রোটিন বিহীন রক্তের জলীয় অংশকে সিরাম বলে। 2. এতে ফাইব্রিনোজেন ও প্রোথ্রম্বিন নামক প্রোটিন বর্তমান। 2. এতে ফাইব্রিনোজেন ও প্রোথ্রম্বিন প্রোটিন থাকে না। 3. উপযুক্ত পরিবেশে এটিতে তঞ্চন ঘটানো সম্ভব। 3. এতে তঞ্চন হয় না। মিয়োসিস এর তাৎপর্য 1) যৌন জননকারী জীবদের দেহে জনন কোষ বা গ্যামেট উৎপাদনের ক্ষেত্রে মিয়োসিস কোষ বিভাজন প্রয়োজন। 2) মিয়োসিস এর ফলে ডিপ্লয়েড (2n) জনন মাতৃকোষ থেকে হ্যাপ্লয়েড (n) জনন কোষ (গ্যামেট) সৃষ্টি হয়। নিষেকের মাধ্যমে দুটি বিপরীত জনন কোষের মিলনে ডিপ্লয়েড (2n) জাইগোট বা ভ্রূণ গঠিত হয়। মিয়োসিস এর মাধ্যমে যৌন জননকারী জীবদের ক্রোমোজোম সংখ্যা ধ্রুবক থাকে। 3) মিয়োসিস কোষ বিভাজনে ক্রসিংওভার ঘটে নন-সিস্টার ক্...

প্রশ্ন-উত্তর : পরমাণুর গঠন

ছবি
নমস্কার স্বাগত আপনাকে বিজ্ঞান বুকে। এই আর্টিকেলে আমরা জানবো, পরমাণুর গঠন সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রশ্ন এবং উত্তর। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক। প্রশ্ন-উত্তর : পরমাণুর গঠন ১) পরমাণুর মধ্যে সবচেয়ে ভারী কণা কোনটি ? উত্তর : পরমাণুর মধ্যে সবচেয়ে ভারী কণা হলো নিউট্রন। ২) পরমাণুর কেন্দ্রে অবস্থিত কণাগুলিকে কি বলে ? উত্তর : পরমাণুর কেন্দ্রে অবস্থিত প্রোটন ও নিউট্রন কণা গুলি কে একত্রে নিউক্লিয়ন (nucleon) বলে। ৩) কোন মৌলের পরমাণুর নিউক্লিয়াসে নিউট্রন থাকে না ? উত্তর : হাইড্রোজেন পরমাণুর নিউক্লিয়াসে নিউট্রন থাকে না। ৪) তড়িৎ যুক্ত পরমাণু বা মূলককে কি বলে ? উত্তর : তড়িৎ যুক্ত পরমাণু বা মূলককে আয়ন বলে। ৫) প্রোটন পরমাণুর কোন অংশে থাকে ? উত্তর : প্রোটন পরমাণুর কেন্দ্রকে থাকে। ৬) যে বল নিউক্লিয়ন গুলি কে একত্রে ধরে রাখে তাকে কি বল বলে ? উত্তর : যে বল নিউক্লিয়ন গুলি কে একত্রে ধরে রাখে তাকে নিউক্লিয় বল (Nuclear force) বলে। ৭) পরমাণু ক্রমাঙ্ক বলতে কী বোঝো ? উত্তর : কোনো মৌলের পরমাণুর নিউক্লিয়াসে যতসংখ্যক প্রোটন থাকে সেই সংখ্যাকে ওই মৌলের পরমাণু ক্রমাঙ্ক বা পারমাণবিক সংখ্যা (Atomic number) বলে। ...

Maths Formula

ছবি
income = expenditure + saving if a,b is given number so third proportional to a and b is = b 2 /a if a,b,c is given number so fourth propotional to a,b,c = (b⨯c)/a simple interest (SI) = PRT / 100 area of walls = 2 h (l+b)      [h=height, l=length, b=breadth] unit in sq.m speed = distance / time speed of boatman = (speed of upstream + speed of downstream) / 2 average speed = total distance / total time if some fraction are given so HCF of fractions = HCF of nemerators / LCM of denominators profit = sp - cp     [cp=cost price, sp=selling price] profit % = (profit / cp) ⨯ 100 area of trapezium = 1/2 ⨯ sum of parallel sides ⨯ height volume of cylinder = πr 2 h total surface area of cylinder = 2πr(r+h) a m ⨯ a n = a m+n (x) 1/2 is same to √x  Example. (4) 1/2 = √4 = 2

মৌলিক কর্তব্য - ভারতীয় সংবিধান

ছবি
নমস্কার স্বাগত আপনাকে বিজ্ঞান বুকে। এই আর্টিকেলে আমরা ভারতীয় নাগরিকদের মৌলিক কর্তব্য সমূহ জানবো। এর সঙ্গেই থাকবে মৌলিক কর্তব্য থেকে চাকরির পরীক্ষায় প্রস্তুতির জন্য বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর। তাহলে চলুন শুরু করা যাক। মৌলিক কর্তব্য এক ঝলকে দেখে নিই কিছু তথ্য — • ভারতীয় সংবিধানে বর্তমানে 11 টি মৌলিক কর্তব্য আছে। • মৌলিক কর্তব্যের ধারণাটি এসেছে রাশিয়ার সংবিধান থেকে। • এনেছিলেন শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী। • সরণ সিং কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী ভারতীয় সংবিধানে মৌলিক কর্তব্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়। • 1976 সালের সংবিধানের 42 তম সংশোধনে মৌলিক কর্তব্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়। সংবিধানের 51(A) ধারায় মৌলিক কর্তব্য যুক্ত করা হয়। • প্রথমে মৌলিক কর্তব্য দশটি ছিল। তারপর 2002 সালে সংবিধানের 86 তম সংশোধনীতে আরো একটি মৌলিক কর্তব্য যুক্ত করা হয়। বর্তমানে মৌলিক কর্তব্যের সংখ্যা 11 টি। • মৌলিক কর্তব্য সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করার উদ্দেশ্য হলো ভারতীয় জনগণকে রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে সচেতন করে তোলা। মৌলিক কর্তব্য 1) সংবিধানকে মান্য করতে হবে এবং সংবিধানের আদর্শ, প্রতিষ্ঠানসমূহ, জাতীয় পতাকা ও জাতীয় সংগীতের প্রতি শ...